ঢাকা গণপুর্ত ই/এম বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্র 

কতিপয় ঠিকাদার কাজ না পেয়ে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছে। তাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।

জানা যায়, সীমিত অর্থ বরাদ্দ থাকায় সকল ঠিকাদারকে চাহিদামত কাজ দিতে পারছেন না। ই/ এম বিভাগ ৫ এর নির্বাহী প্রকৌশলী নিয়ম মেনে ইজিপি টেন্ডার এর মাধ্যমে ডিভিশনের আওতায় সরকারি অফিস বাসাবাড়ি মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ ই/এম এর কাজ করে থাকেন।

সরকারী বিধি মোতাবেক প্রত্যাশী সংস্থার চাহিদা পত্রের ভিত্তিতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এস্টিমেট অনুমোদিত হয়, এক্ষেত্রে ঠিকাদারের কাছে এস্টিমেট বিক্রয় করার কোন সুযোগ নেই।

জানা যায় , সেগুনবাগিচায় সরকারি ১২ তলা ভবনে  নির্বাহী প্রকৌশলীর অফিস কক্ষের সাথে ২.৫ ফুটের বারান্দা ব্যাতিত অন্য কোন কক্ষ নেই।

হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার প্রধান প্রকৌশলী কে বদলীর বিষয়ে কিছু বলেন নি।

উপরন্তু মহামান্য রাষ্ট্রপতির প্রোগ্রাম সফল ভাবে সম্পন্ন করায় হাইকোর্ট এর রেজিস্ট্রার জেনারেল কর্তৃক নির্বাহী প্রকৌশলী ধন্যবাদ প্রাপ্ত হয়েছেন।

নির্বাহী প্রকৌশলী সংগঠন এর মনোনয়ন পান নি , যা সম্পুর্ণ ভিত্তিহীন। তিনি বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের মনোনয়ন প্রাপ্ত হয়ে সর্বশেষ আইইবি নির্বাচনে সেন্ট্রাল কাউন্সিল মেম্বার পদে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।

মূলত তার সফল দাপ্তরিক কর্মকান্ডে ঈর্ষান্বিত হয়ে কতিপয় ব্যাক্তি তার সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ করেছেন।