সব
২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে শিক্ষকদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। কারণ শিক্ষকরা হল মানুষ গড়ার কারিগর, যাদের দ্বারা স্মার্ট বাংলাদেশ পরিচালিত হবে তারা এখন শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে এমনটি বলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।
তিনি আরও বলেন, সরকারের ভিশন ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ। তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস বাংলাদেশ ২০৪১ সালের আগেই স্মার্ট হবে। আর সাতক্ষীরাকে তারও আগে আমরা স্মার্ট সাতক্ষীরা করতে চাই।
বুধবার (১৭ মে) সকালে সাতক্ষীরা লেকভিউ কনফারেন্স রুমে “স্মার্ট সাতক্ষীরা বিনির্মাণে আমাদের করণীয় ” শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শেখ মঈনুল ইসলাম মঈনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বাসুদেব বসু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ তরিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি মমতাজ আহমেদ বাপি, বীর মুক্তিযোদ্ধা জিএম আব্দুল গফুর, ডি.বি. ইউনাইটেড হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষক মোঃ মমিনুর রহমান, ব্রেকিং দ্যা সাইলেন্স এর অফিসার ইনচার্জ শরিফুল ইসলাম, ফিংড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান প্রমুখ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জেলার প্রশাসন ও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা, চিকিৎসক, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, এনজিও কর্মী, ইলেক্ট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
কর্মশালায় সাতক্ষীরাকে স্মার্ট সাতক্ষীরা হিসেবে গড়ে তুলতে সাতক্ষীরার ঐতিহ্য, শিল্প, সংস্কৃতি, পর্যটন, কৃষি, শিল্প, কলকারখানাসহ জেলার সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলোকে ভবিষ্যৎমূখী করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের অগ্রসরমান বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে জেলার জনগনের জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখে এমন ভিশন তৈরিতে সকলের মতামতের আহবান করেন জেলা প্রশাসক।
মন্তব্য