সব
রাঙামাটি জেলা জাতীয় যুব সংহতির নেতৃবৃন্দরা গণহারে পদত্যাগ করার ঘোষণা দেন। গত ৭ অক্টোবর ২০২৩ রাঙামাটি জেলা জাতীয় যুব সংহতি সম্মেলনে অগণতান্ত্রিক, কারসাজি এবং টাকার বিনিময়ে কমিটি ঘোষনা করায় রাঙামাটি জেলা জাতীয় যুব সংহতি থেকে গণহারে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্তে পাহাড়ের খবর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন নেতৃবৃন্দ।
রাঙামাটি জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ লোকমান হোসেন বলেন, জানিনা শুনিনা হঠাৎ করে সুকুমার চন্দ্র রায়কে সভাপতি ও ফিরোজ তালুকদারকে সাধারন সম্পাদক করে কমিটি ঘোষনা করেন। তারা কেউই রাঙ্গামাটি স্থায়ী বাসিন্দা ননু। আমরা জেলা জাতীয় যুব সংহতির ৫৫-৬০ জন ডেলিগেট ভোটার ছিলাম। কেন্দ্রীয় কমিটি কাউকে কিছু না বলে একতরফা ভাবে কমিটি ঘোষণা দিয়ে চলে যায়। আমরা এই পকেট কমিটি মেনে নেব না। আমরা পুনরায় সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি চাই। পুনরায় সম্মেলন করে কমিটি না দিলে সবাই এক সাথে পদত্যাগ করতে বাধ্য হবো।
সংবাদ সম্মেলনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাঙামাটি জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাবেক সভাপতি চন্দন বড়–য়া, রাঙামাটি জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ শাহজাহান কামরুল ও রাঙামাটি সদর জাতীয় যুব সংহতির আহবায়ক মোঃ শহীদুল ইসলাম সহ আরো অনেকে।
পদ পদবী থেকে বঞ্চিত নেতাকর্মীরা সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেন, জাতীয় যুব সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ন আহবায়ক শফিকুল ইসলাম দুলাল টাকার বিনিময়ে এই কমিটি উপহার দিয়ে গেছেন। আমরা এই কমিটি মানিনা মানবো না। তাই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে গণহারে পদত্যাগ করলাম।
মন্তব্য