একের পর এক মিথ্যা ধর্ষণ মামলা ঠুকে দিয়ে অর্থ আয়ের পথ খোঁজে নিয়েছে ময়মনসিংহ সদর উপজেলার ১১নং ঘাগড়া ইউনিয়নের ভাটিঘাগড়া গ্রামের ইসরাফিলের স্ত্রী শিউলি আক্তার।
সম্প্রতি একই এলাকার মৃত কুমেদ আলী ফকিরের ছেলে কামরুল ইসলামের নামে ধর্ষণ মামলা করে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে, এলাকায় সর্বমহলে বইছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
অভিযোগ রয়েছে, শিউলি আক্তার এর আগে আরও তিনজনের নামে ধর্ষন মামলা দায়ের করে সালিশী বৈঠকে প্রত্যেকের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে।
স্থানীয় মসজিদ কমিটির সভাপতিসহ একাধিক সুত্র জানায়, আমরা স্থানীয়ভাবে শালিশ বৈঠকে বসলে ইসরাফিল ও তার স্ত্রী ৫শতক জমি দাবী করেছে। বৈঠকে ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় তারা স্বামী-স্ত্রী বাড়ী থেকে পালিয়ে যায়, পরে আদালতে ধর্ষণ মামলা দায়ের করে হয়রানি করছে। এর আগেও তিন জনের নামে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা দায়ের করে শালিস বৈঠকের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
এসকল ভিত্তিহীন মামলার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জোড় দাবী জানিয়ে ময়মনসিংহ পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন সচেতন মহল।

নিজস্ব প্রতিবেদক।।