পরবর্তীতে এপ্রিল/২০২৪ মাসের বিভিন্ন আভিযানিক সাফল্য ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রমের ভিত্তিতে জেলা পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যবৃন্দকে সম্মাননা স্মারক ও আর্থিক পুরস্কার প্রদান করা হয়।
পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন-
১. শ্রেষ্ঠ সার্কেল অফিসার – মোঃ শাহীনুল ইসলাম ফকির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সদর সার্কেল, ময়মনসিংহ
২. শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ – মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন, অফিসার ইনচার্জ, কোতোয়ালী মডেল থানা, ময়মনসিংহ।
৩. শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত)-মোঃ আনোয়ার হোসেন, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কোতোয়ালী মডেল থানা, ময়মনসিংহ।
৪. শ্রেষ্ঠ এসআই (প্রথম)- এসআই (নিঃ)/মোঃ শাহীন মিয়া, মুক্তাগাছা থানা, ময়মনসিংহ ।
৫. শ্রেষ্ঠ মামলা নিষ্পত্তিকারী অফিসার-এসআই (নিঃ)/ শেখ রফিকুল ইসলাম, পাগলা থানা, ময়মনসিংহ ।
৬. শ্রেষ্ঠ এএসআই – এএসআই (নিঃ)/ মাসুম রানা, কোতোয়ালী মডেল থানা, ময়মনসিংহ।
৭. শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার- এসআই(নিঃ)/ শুভ্র সাহা, কোতোয়ালী মডেল থানা, ময়মনসিংহ।
৮. শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক অফিসার- টিএসআই/মোঃ নুর আলমগীর খান, মুক্তাগাছা ট্রাফিক জোন, ময়মনসিংহ।
এছাড়াও বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার সাফল্য এবং উদ্ধার সংক্রান্তে ১২ টি পুরস্কার প্রদান করা হয়।
এসআই (নিরস্ত্র)/মো: ফিরোজ আহম্মেদ পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হওয়ায় সম্মানিত পুলিশ সুপার মহোদয় তাকে র্যাঙ্ক ব্যাজ পরিয়ে দেন এবং ২০২৪ সালের মে মাসে পিআরএল গমনকারী ২ জন পুলিশ সদস্যকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন।
কল্যাণ সভার শেষ পর্যায়ে পুলিশ সুপার মহোদয় নিজের বক্তব্যে ফোর্সের উন্নয়নমূলক বিবিধ দিক-নির্দেশনার পাশাপাশি ডিউটি পালনকালে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য, সততা ও পেশাদারিত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন।
কল্যাণ সভার পরবর্তী পর্যায়ে পুলিশ সুপার মহোদয়সহ সকল কর্মকর্তাবৃন্দ মাসিক অপরাধ সভায় যোগ দান করেন। সম্মানিত পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা, বিপিএম, পিপিএম মহোদয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মোঃ শামীম হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস), (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত), ফাল্গুনী নন্দী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি),(পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত), এম এম মোহাইমেনুর রশিদ, পিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) সহ ময়মনসিংহ জেলাধীন সকল সার্কেলের সম্মানিত সার্কেল অফিসারবৃন্দ এবং সকল থানার অফিসার ইনচার্জবৃন্দ।
সভায় জেলার বর্তমান আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি,অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার, কমিউনিটি পুলিশিং ও বিট পুলিশিং কার্যক্রম জোরদার, জেলার মুলতবি মামলা, গ্রেফতারি পরোয়ানা নিষ্পত্তি, স্পর্শকাতর মামলা সমূহের অগ্রগতি সহ জেলার গোয়েন্দা কার্যক্রম নিয়ে বিশদ এবং ফলপ্রসূ আলোচনা করা হয়।